ঢাকা সোমবার
২৯ এপ্রিল ২০২৪
২৪ এপ্রিল ২০২৪

এনভয় টেক্সটাইল ধারাবাহিকভাবে জাতীয় রপ্তানি পুরস্কার পাচ্ছে


নিউজ ডেস্ক
85

প্রকাশিত: ০২ সেপ্টেম্বর ২০১৯
এনভয় টেক্সটাইল ধারাবাহিকভাবে জাতীয় রপ্তানি পুরস্কার পাচ্ছে



মোহাম্মদ তারেকুজ্জমান : পুঁজিবাজারের তালিকাভূক্ত কোম্পানি এনভয় টেক্সটাইল লিমিটেড। ধারাবাহিকভাবে কোম্পানিটি জাতীয় অর্থনীতিতে অবদান রেখে চলেছে। গত রবিবার, ০১ সেপ্টেম্বর ২০১৯ রপ্তানীতে বিশেষ অবদানের জন্য জাতীয় রপ্তানি পুরস্কার পেয়েছে কোম্পানিটি। এবারই প্রথম এ পুরস্কারে ভূষিত হয়নি এনভয় টেক্সটাইল। কোম্পানিটি এর আগেও একই অবদানের স্বীকৃতি স্বরুপ একাধিকবার জাতীয় রপ্তানি পুরস্কার পেয়েছে।

এনভয় টেক্সটাইলের কোম্পানি সচিব সাইফুল ইসলাম চৌধুরী ডেইলি স্টক বাংলাদেশকে বলেন, জাতীয় রপ্তানি পুরস্কার আমরা (কোম্পানি) ডিজার্ভ করি। এনভয় টেক্সটাইল শুধুমাত্র ডেনিম নিয়ে কাজ করে। আমরা বিশ্বের ডেনিম সেক্টরে লিড প্লাটিনাম সার্টিফাইড কোম্পানি। জাতীয় রপ্তানি পুরস্কার ছাড়াও এনভয় টেক্সটাইল প্রেসিডেন্ট এ্যাওয়ার্ড, বেস্ট রিপোর্টিং এ্যাওয়ার্ড পেয়েছে। কোম্পানিটির ডাইং টেকনোলজিও অনেক উন্নতমানের বলে জানান তিনি।

ডিএসইর ওয়েবসাইট সূত্রে জানা যায়, গত ৫২ সপ্তাহে কোম্পানিটির শেয়ার দর ৩০ টাকা ৩০ পয়সা থেকে ৪১ টাকা ২০ পয়সায় ওঠানামা করেছে। রবিবার, কোম্পানিটির ক্লেজিং প্রাইজ ছিল ৩১ দশমিক ৩০ টাকা। সোমবার, ০২ সেপ্টেম্বর দুপুর ১ টা ৫০ মিনিট পর্যন্ত কোম্পানিটির শেয়ার দর ছিল ৩১ টাকা।

সূত্র মতে, ৪০০ কোটি টাকার অনুমোদিত মূলধনি কোম্পানিটির পরিশোধিত মূলধন ১৬৭ কোটি ৭৩ লাখ টাকা। ১০ টাকার ফেসভ্যালুর কোম্পানিটি ধারাবাহিকভাবে কোম্পানির শেয়ারহোল্ডারদের ডিভিডেন্ড দিয়ে আসছে। ২০১৫ সালে কোম্পানিটি ১৭ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড ও ৫ শতাংশ স্টক ডিভিডেন্ড দিয়েছে, ২০১৬ সালে ১২ শতাংশ ক্যাশ ও ৩ শতাংশ স্টক ডিভিডেন্ড দিয়েছে। ২০১৭ সালে ৭ শতাংশ ক্যাশ ও ৫ শতাংশ স্টক ডিভিডেন্ড দিয়েছে। এবং ২০১৮ সালে ১০ শতাংশ ক্যাশ ও ২ শতাংশ স্টক ডিভিডেন্ড দিয়েছে।

২০১২ পুঁজিবাজার তালিকাভূক্ত এনভয় টেক্সটাইলের মোট শেয়ার সংখ্যা ১৬ কোটি ৭৭ লাখ ৩৪ হাজার ৭৬৮টি। তন্মধ্যে স্পন্সর ডিরেক্টরদের শেয়ার রয়েছে ৪৫ দশমিক ৫৯ শতাংশ, সাধারণ বিনিয়োগকারীদের শেয়ার রয়েছে ১২ দশমিক ০৫ শতাংশ ও প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের শেয়ার রয়েছে ৪২ দশমিক ৩০ শতাংশ। এছাড়াও বিদেশি বিনিয়োগ রয়েছে ০ দশমিক ০৬ শতাংশ।


আরও পড়ুন: