ঢাকা বৃহস্পতিবার
০২ মে ২০২৪
২৩ এপ্রিল ২০২৪

বাজারে আসছে ১০ টাকার নতুন নোট


নিউজ ডেস্ক
85

প্রকাশিত: ১৭ জানুয়ারীজানুয়ারী ২০২০
বাজারে আসছে ১০ টাকার নতুন নোট



মঙ্গলবার, ১৭ নভেম্বর থেকে নতুন ১০ টাকা মূল্যমানের নোট প্রচলন করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। সোমবার, ১৬ নভেম্বর বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ব্যাংক নোটের নিরাপত্তা বৈশিষ্ট্য অধিকতর সুদৃঢ় করা এবং নোট জালকরণ প্রতিরোধ করার লক্ষ্যে শতভাগ কটন কাগজ ও নতুন নিরাপত্তা সুতা সংযোজনপূর্বক বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি সম্বলিত বিদ্যমান ডিজাইন এবং গভর্নর ফজলে কবির স্বাক্ষরিত ১২৩ মিমি ৬০ মিমি পরিমাপের ১০ টাকা মূল্যমানের ব্যাংক নোট মুদ্রণ করা হয়েছে। যা আগামী ১৭ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল অফিস থেকে এবং পরবর্তীতে বাংলাদেশ ব্যাংকের অন্যান্য অফিস থেকে ইস্যু করা হবে। নতুন নিরাপত্তা সুতাটি ইতোপূর্বে প্রচলনে থাকা নোটের নিরাপত্তা সুতা অপেক্ষা উন্নত এবং এর কারিগরি প্রযুক্তিও নতুন, যা জালকরণ প্রতিরোধে কার্যকর ভূমিকা রাখবে। নতুন প্রচলিত এ নোটটিতে বিদ্যমান ১০ টাকা মূল্যমান ব্যাংক নোটের রং এবং ডিজাইন অপরিবর্তিত রেখে নিরাপত্তা কাগজ ও নোটের সম্মুখভাগের বামপাশের নিরাপত্তা সুতা পরিবর্তন করা হয়েছে। নতুন এ নোটটি শতভাগ কটন কাগজে মুদ্রিত। এ ছাড়া নতুন সংযোজিত নিরাপত্তা সুতাটি ২ মিমি প্রশস্ত এবং এতে বাংলায় স্বচ্ছভাবে ‘১০ (দশ) টাকা’ সরাসরি এবং উল্টোভাবে লেখা রয়েছে যা নিরাপত্তা সুতার দৃশ্যমান অংশে সম্পূর্ণ বা আংশিকভাবে অবস্থান করবে। নতুন নিরাপত্তা সুতাটি নখের আঁচড়ে বা মুচড়িয়ে সহজে উঠানো সম্ভব হবে না। নোটটি বিভিন্ন দিকে ঘুরালে বা কাত করলে সুতার রং ম্যাজেন্টা হতে সবুজ রংয়ে পরিবর্তিত হবে। নোটের রঙ, ডিজাইন ও অন্যান্য সকল নিরাপত্তা বৈশিষ্ট্য (জলছাপ, মাইক্রোপ্রিন্ট, সম্মুখভাগে খসখসে লেখা ইত্যাদি) অপরিবর্তিত থাকবে। প্রচলনে দেয়া নতুন এই নোটের পাশাপাশি বর্তমানে প্রচলনে থাকা ১০ টাকা মূল্যমানের অন্যান্য নোটসমূহ বৈধ ব্যাংক নোট হিসেবে যুগপৎ চালু থাকবে। বঙ্গবন্ধুর ছবি সম্বলিত বিদ্যমান ডিজাইনে নতুন ২০ ও ৫০ টাকা মূল্যমানের ব্যাংক নোট নতুন স্পেসিফিকেশন অর্থাৎ শতভাগ কটন কাগজ ও দুই মিলিমিটার চওড়া নিরাপত্তা সুতা (নিরাপত্তা সুতার রঙ মেজেন্টা হতে সবুজ রঙে পরিবর্তন এবং সুতায় নোটের মূল্যমান যথাক্রমে ‘২০ (বিশ) টাকা’ ও ‘৫০ (পঞ্চাশ) টাকা’ খচিত) সংযোজনপূর্বক পর্যায়ক্রমে বাজারে ইস্যু করা হবে বলে বিজ্ঞপতিতে উল্লেখ করা হয়।

আরও পড়ুন:

বিষয়: